‘চলচ্চিত্র সংগীতে আজাদ রহমান’ এই বিষয়ের উপর গবেষণা করছেন নির্মাতা ও গবেষক রাসেল রানা দোজা।মঙ্গলবার ২৫ অক্টোবর বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের সেমিনার হলে অনুষ্ঠিত হয়েছে এ বিষয়ের উপর একটি সেমিনার।
গবেষক মো. রাসেল রানা দোজা সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। এই প্রবন্ধের ওপর ব্যপকভাবে আলোচনা করেন ‘চলচ্চিত্র সংগীতে আজাদ রহমান’ শীর্ষক গবেষণা কর্মের তত্ত্বাবধায়ক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সংগীত বিভাগের চেয়ারম্যান ড. রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা।
কণ্ঠশিল্পী মো. খুরশীদ আলম, চলচ্চিত্র পরিচালক ও প্রযোজক কাজী হায়াৎ, গীতিকবি ও চলচ্চিত্র পরিচালক মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান এই সেমিনারে বিষয়টির উপর আলোচনা করেন।
বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মো. নিজামুল কবীরের সভাপতিত্বে সেমিনারে স্বাগত বক্তব্য দেন ফিল্ম আর্কাইভের পরিচালক ড. মো. মোফাকখারুল ইকবাল।
আলোচনায় বক্তারা বলেন, গান হলো সিনেমার প্রাণ। নির্মাতারা সিনেমায় সব সময় সংগীতের বিষয়কে গুরুত্ব দিয়ে দেখেন। চলচ্চিত্রের গানে শাস্ত্রীয় সংগীত, উচ্চাঙ্গ সংগীত, রাগস্ত্রী, ঠুংরী, পাশ্চাত্য ভঙ্গিমা, পাশ্চাত্য সুর, বাদ্যযন্ত্র দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন আজাদ রহমান। দেশের অনেক বড় মাপের একজন সুরকার ও সংগীত পরিচালক ছিলেন তিনি।