কালচারাল ইয়ার্ড ডেস্ক:
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের পক্ষে শুরু থেকে বেশ সরব ছিলেন ইউটিউবার ও অভিনেতা সালমান মুক্তাদির। পরে তিনি এই আন্দোলনে সা্মনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন। এতে করে তৎকালীন সরকার পক্ষের শিল্পীদের রোষের শিকারও হয়েছেন তিনি। বীরদের পাশে বীর হিসেবে আবির্ভূত হওয়া সালমান মুক্তাদির এবার জায়গা করে নিয়েছেন বিপ্লব পরবর্তীতে তৈরি হওয়া্ প্রেসার সংগঠন ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’-তে।
নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত চলমান রাখার লড়াই জারি রাখতে আত্মপ্রকাশ করে ‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’। ৮ সেপ্টেম্বর রবিবার বিকালে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে এই কমিটি গঠন করা হয়। মুহাম্মদ নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীকে আহ্বায়ক ও ডাকসুর সাবেক সমাজসেবা বিষয়ক সম্পাদক ও গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক আখতার হোসেনকে করা হয় সদস্য সচিব। সামান্তা শারমীনকে করা হয় মুখপাত্র।
৫৫ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন-
আরিফুল ইসলাম আদীব, সাইফ মোস্তাফিজ, মনিরা শারমিন, নাহিদা সারোয়ার চৌধুরী, মঈনুল ইসলাম তুহিন।
আব্দুল্লাহ আল আমিন, হুযাইফা ইবনে ওমর, শ্রবণা শফিক দীপ্তি, সায়ক চাকমা, সানজিদা রহমান তুলি, আবু রায়হান খান, মাহমুদা আলম মিতু, অলিক, সাগুফতা বুশরা মিশমা।
সৈয়দ হাসান ইমতিয়াজ, তাসনিম জারা, সারোয়ার তুষার, মুতাসিম বিল্লাহ, আশরাফ উদ্দিন মাহদি, আলাউদ্দিন মোহাম্মদ, অনিক রায়, জাবেদ রাসিন, মো. নিজাম উদ্দিন, সাবহানাজ রশীদ দিয়া, প্রাঞ্জল কস্তা, মোহাম্মদ মিরাজ মিয়া, মো. আজহার উদ্দিন অনিক।
আরও আছেন-মো. মেসবাহ কামাল, আতাউল্লাহ, এস. এম. শাহরিয়ার, মানজুর- আল- মতিন, প্রীতম দাশ, তাজনূভা জাবীন, অর্পিতা শ্যামা দেব, মাজহারুল ইসলাম ফকির, সালেহ উদ্দিন সিফাত, মুশফিক উস সালেহীন, তাহসীন রিয়াজ, হাসান আলী খান, মো. আব্দুল আহাদ, ফয়সাল মাহমুদ শান্ত, মশিউর রহমান, আতিক মুজাহিদ, তানজিল মাহমুদ, আবদুল্ল্যাহ আল মামুন ফয়সাল, মো. ফারহাদ আলম ভূঁইয়া, এস এম. সুজা, মো. আরিফুর রাহমান, কানেতা ইয়া লাম লাম, সৈয়দা আক্তার, স্বর্ণা আক্তার, সালমান মুহাম্মাদ মুক্তাদির ও আকরাম হুসেইন।
‘জাতীয় নাগরিক কমিটি’ সারাদেশের জেলা, উপজেলা ও মহানগরে শীঘ্রই তাদের কার্যক্রম শুরু করবে বলে এর আগে সংবাদ সম্মেলন করে জানিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনেরে নেতারা। এই কমিটির প্রথম কাজ হবে সংস্কার। সংস্কার কাজের পাশাপাশি তারা দেশে প্রেশার গ্রুপ হিসেবে কাজ করবে বলে জানানো হয়।