কালচারাল ইয়ার্ড ডেস্ক:
কলকাতায় অনুষ্ঠিত ‘চতুর্থ বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উৎসব’-এর বাংলাদেশী সিনেমা হাওয়া’র জয়জয়াকার। মোট চারটি শো’য়েও দর্শকদের চাপ সামাল দেয়া যায়নি। আর তাই চাপে আরও শো বাড়ানো হয়েছে। শনিবার ২৯ অক্টোবর শুরু হয়েছে উৎসব। প্রথমদিনই ছিলো এই শোয়ের দর্শক হাউসফুল। ছবিটির আরও দুটি শো বাড়ানো হয়েছে। উৎসব কর্তৃপক্ষের বরাতে ‘হাওয়া’-র ফেসবুকে পেইজে।
৩১ অক্টোবর সোমবার স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় নন্দন-১-এ প্রদর্শিত হয়েছে ‘হাওয়া’র একটি শো। সন্ধ্যা ৬টায় নন্দন-২ এ রয়েছে আরও একটি শো। উৎসবের শেষ দিন বুধবার ২ নভেম্বর সকাল ১০টা এবংসন্ধ্যা ৬টায় আরও দুটি শো রয়েছে ‘হাওয়া’র।
এ উৎসবে বাংলাদেশের ৩৭টি চলচ্চিত্র দেখানো হবে। পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা, ‘হাওয়া’, ‘পরাণ’, ‘হৃদিতা’, ‘বিউটি সার্কাস’, ‘গুণিন’, ‘গলুই’, ‘পায়ের তলায় মাটি নাই’, ‘পাপ পুণ্য’, ‘কালবেলা’, ‘চন্দ্রাবতী কথা’, ‘চিরঞ্জীব মুজিব’, ‘রেহানা মরিয়ম নূর’, ‘নোনাজলের কাব্য’, ‘রাতজাগা ফুল’, ‘লাল মোরগের ঝুঁটি’, ‘গোর’, ‘গণ্ডি’, ‘বিশ্বসুন্দরী’, ‘রূপসা নদীর বাঁকে’, ‘শাটল ট্রেন’, ‘মনের মত মানুষ পাইলাম না’, ‘ন ডরাই’, ‘কমলা রকেট’, ‘গহীন বালুচর’ ও ‘ঊনপঞ্চাশ বাতাস’।
উৎসবে দেখানো হচ্ছে চারটি প্রামাণ্যচিত্র ও বেশকিছু স্বল্পদৈর্ঘ্যে সিনেমা। স্বল্পধৈর্ঘ্যের মধ্যে রয়েছে- ‘ফেরা’, ‘নারী জীবন’, ‘কাগজ খেলা’ ‘ধর’, ‘ময়না’, ‘ট্রানজিট’, ‘কোথায় পাবো তারে’ এবং ‘আড়ং’।
আরও পড়ুন: বাংলাদেশের ‘হাওয়া’র জোয়ারে কলকাতা